1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বড়লেখা জামেয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার নির্মণাধীণ ভবনের নিচ ভরাটে বালুর পরিবর্তে মাটি

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ১১৮ বার পঠিত

বড়লেখা প্রতিনিধি: বড়লেখা উপজেলার জামেয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে নির্মাণাধীন চারতলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের নিচ ভরাটে বালুর পরিবর্তে পুকুরের মাটি ব্যবহার হচ্ছে। বালুর পরিবর্তে দোআস মিশ্রিত এঁটেল মাটি ব্যবহারে সরকারের প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন ভবনটির ফ্লোর অল্প দিনেই নিচের দিকে দেবে যাওয়ার ও ফাটল সৃষ্টির আশংকা করছেন এলাকাবাসি।সরেজমিনে পরিদর্শণে গিয়ে নির্মিতব্য ভবনে নিচের অংশে বালুর পরিবর্তে মাটি ব্যবহারের অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়। তবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নিয়োজিত তদারকি কর্মকর্তা উপ-সহকারি প্রকৌশলী আফজল হোসেন সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সিডিউল বর্হিভুত মাটি দ্রæত অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন।জানা গেছে, প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বড়লেখা জামেয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসায় চারতলা বিশিষ্ট একটি একাডেমিক ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর। ‘লাজ জোনেজ ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নির্মাণ কাজের দায়িত্ব পায়। প্রায় দুই বছর আগে প্রধান অতিথি হিসেবে ভবনটির নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন সরকারের পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী শাহাব উদ্দিন এমপি। কার্যাদেশ পেয়েও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ে ভনটির নির্মাণ কাজ শুরু করেনি। বিলম্বে শুরু করা কাজেও নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠে। সম্প্রতি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি ভবনের নিচের অংশ (লিন্টারের নিচ) ইস্টিমেট ও কার্যাদেশ অনুযায়ি বালু দিয়ে ভরাট না করে স্থানীয় একটি পুকুরের মাটি দিয়ে ভরাট শুরু করে। এতে স্থানীয় বাসিন্দা ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থী অভিভাবকদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করে।সরেজমিনে গিয়ে দোআস মিশ্রিত এঁটেল মাটি ট্রাক ও ট্রাক্টারযোগে নির্মিতব্য ভবনের সম্মুখে এনে স্তুপাকারে রাখতে দেখা গেছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাইট ইঞ্জিনিয়ার তুহিন মিয়া স্থানীয় একটি পুকুর কেটে মাটি আনার সতত্য স্বীকার করে এগুলোকে বালু বলে দাবি করেন। মাদ্রাসার সুপার ইসলাম উদ্দিন এতে মাটি থাকার সত্যতা নিশ্চিত করেন।শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারি প্রকৌশলী আফজাল হোসেন জানান, বালু দিয়ে ভবনের নিচ ভরাটের নির্দেশনা রয়েছে। মাটি দিয়ে ভরাটের নিয়ম নেই। গত ২/৩ দিন দাপ্তরিক কাজে তিনি ব্যস্ত ছিলেন। সেই সুযোগে হয়তো ঠিকাদারের লোকজন বেজাল করেছে। তিনি ঠিকাদারের প্রতিনিধিকে এগুলো দ্রæত সাইট থেকে অপসারণ করতে বলেছেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..